হ্যালো বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই। আজকে আপনাদের জানাব বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে। বাংলাদেশের জনপ্রিয় মোবাইল ব্যাংকিং সেবা কোম্পানি হচ্ছে বিকাশ। বর্তমানে বিকাস তাদের সাথে একটি ব্যবসায় করার সুযোগ দিচ্ছে। বর্তমানে মোবাইল টেলিকম দোকান ছাড়াও অন্যান্য ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা বিকাশ এজেন্ট ব্যবসা করে আসছেন।
আপনি যদি কোন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী হন অথবা আপনি যদি নতুন করে বিকাশ এজেন্ট ব্যবসা চালু করতে চান তবে বিকাশ এজেন্ট হওয়ার নিয়ম এবং কিভাবে বিকাস এজেন্ট খুলতে হয় সেই সকল বিষয় সম্পর্কে আপনাদেরকে জানাবো।
আরও দেখুনঃরকেট হেল্পলাইন নাম্বার
বর্তমান ব্যবসায়ীরা তার মূল ব্যবসার পাশাপাশি বিকাশ এজেন্ট ব্যবসা করে লাভবান হচ্ছেন।
তাই Bkash Agent ব্যবসার প্রসার দিনে দিনে বেড়েই চলছে,
তাই আর দেরি না করে ইচ্ছা থাকলে আপনিও শুরু করতে পারেন বিকাশ এজেন্ট ব্যবসা।
চলুন দেখে নেয়া যাক কিভাবে বিকাশ এজেন্ট ব্যবসা শুরু করবেন এ সম্পর্কে বিস্তারিত পাড়ুন আজকের এই পোস্টে।
bkash agent open system-বিকাশ এজেন্ট খোলার নিয়ম

প্রথমত একটি বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট খোলার নিয়ম গুলো হল আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ট্রেড লাইসেন্স এবং টিন সার্টিফিকেট থাকতে হবে।
বন্ধুরা বিকাশ এজেন্ট খোলার নিয়ম হচ্ছে খুবই সহজ। তবে এক্ষেত্রে আপনার প্রয়োজনীয় কিছু কাগজপত্র থাকতে হবে।
আপনি যদি কোন ব্যবসা বা প্রতিষ্ঠানের মালিক হন তবে ঐ প্রতিষ্ঠানের ঠিকানা অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানটির নামে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র থাকতে হবে।
আরও জানুনঃSkitto New SIM Offer 2021
বিকাস এসআর বর্তমান প্রতিদিন এজেন্ট পয়েন্ট গুলি থেকে টাকা সংগ্রহ করে থাকেন।
আপনি চাইলে বিকাশ এজেন্টদের সাথে যোগাযোগ করে বিকাশ এসআর এর সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
অন্যথায় আপনি বিকাশ ডিস্ট্রিবিউটর হাউজে সরাসরি উপস্থিত হয় আপনার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে পারেন।
এক্ষেত্রে আপনি যদি কোন কারণে উভয় পদ্ধতি অনুসরণের ব্যর্থ হন তবে Bkash customer care number এ কল করুন এবং আপনার এলাকার ঠিকানা দিয়ে আপনার কাছাকাছিte ডিস্ট্রিবিteউশন হাউজের ঠিকানা নিয়ে নিন।
What is an bkash agent business?-বিকাশ এজেন্ট ব্যবসা কি?
একটি ব্যবসাকে বৃহত্তর করতে হলে এবং অধিক মুনাফা
অর্জন করতে চাইলে ব্যবসাটি উক্ত কোম্পানীর পক্ষে একা পরিচালনা করা সম্ভব নয়, তাই তারা তাদের কিছু প্রতিনিধির মাধ্যমে ব্যবসাটিকে ভাগ করে দেয়।
এই পদ্ধতিতে যাকে ব্যবসার এজেন্ট দেয়া হয় বা প্রতিনিধি রাখা হয় তিনি নিজে টাকা ইনকাম করেন এবং সেইসাথে কোম্পানির ইনকাম রয়েছে। এভাবেই ব্যবসার প্রসার ঘটতে থাকে।
বিকাশের ক্ষেত্র ঠিক একই রকম। বিকাশ তার ব্যবসা প্রসারের লক্ষ্যে বাংলাদেশের শহরে ও গ্রামে গঞ্জে সব জায়গায় তাদের এজেন্ট নিয়োগ দিচ্ছে।
তাহলে আপনারা বুঝতে পেরেছেন বিকাশ কতটুকু উন্নতি সাধন করেছে এখন বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট খোলার জন্য ব্যবসায়ীরা তাদের কাছে পৌঁছে যাচ্ছে।
What is a trade license?
After that, সিটি কর্পোরেশন কর বিধি ২০০৯ এর মাধ্যমে ট্রেড লাইসেন্স পদ্দতির আগমন ঘটে। এই বিধি অনুসারে বৈধভাবে যেকোনো ব্যবসা পরিচালনার জন্য একটি ট্রেড লাইসেন্স প্রয়োজন হয়।
ট্রেড লাইসেন্স সিটি কর্পোরেশন থেকে পাওইয়ার জন্নে উদ্যোক্তাদের আবেদনের ভিত্তিতে প্রদান করা হয়।
ব্যবসায়িক উদ্দেশ্য ছাড়া অন্য কোনো উদ্দেশ্যে ট্রেড লাইসেন্স ব্যবহৃত করা হয় না।
একটি ট্রেড লাইসেন্স শুধুমাত্র ব্যবসা প্রতিস্থানের নামে প্রদান করা হয়। এবং এটা কোনোভাবেই হস্তান্তরযোগ্য নয়।
লিঙ্কঃজিপি নুতুন সিম অফার ২০২১
Trade license application form
হ্যাঁ বন্ধুগণ ট্রেড লাইসেন্স অনেক প্রকারের হয়ে থাকে।
আপনাকে বিকাশ এজেন্ট ব্যবসা করার জন্য আপনার যে ধরনের ট্রেড লাইসেন্স প্রয়োজন হবে সেটি হল একটি ক্ষুদ্র ব্যবসা অথবা একটি টেলিকম ব্যবসা ট্রেড লাইসেন্স হতে পারে।
এছাড়া আপনি অন্যা কোন ব্যবসায়ী হলেও সেই ট্রেড লাইসেন্স ব্যবহার করতে পারবেন বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট খোলার জন্য তাতে কোন সমস্যা হবেনা।
ট্রেড লাইসেন্স করার জন্য আবেদন ফরম টি আপনার নিকটস্থ সিটি কর্পোরেশন, পৌরসভা অফিস অথবা ইউনিয়ন পরিষদে থেকে সংগ্রহ করতে পারবেন।
এছাড়াও বর্তমানে অনলাইনের মাধ্যমে ট্রেড লাইসেন্স এর আবেদন জমা নেয়া হয়।
ট্রেড লাইসেন্স করতে কি কি প্রয়োজন-বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট খোলার
সাধারণ ট্রেড লাইসেন্স করতে যে সকল তথ্য আপনাদের প্রয়োজন পড়বে, বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট খোলার নিয়মে ও অতটাই যথেষ্ট পড়বে।
যে দোকানে ব্যবসা পরিচালনা করবেন তার ভাড়ার রশিদ অথবা চুক্তিপত্রের সত্যায়িত কপি, এবং হোল্ডিং ট্যাক্স পরিশোধের কপি থাকতে হবে।
আর আপনার ভোটার আইডি কার্ডের কপি। বাস এতটুকুই প্রয়োজন।
What is TIN Certificate?-বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট খোলার
বন্ধুরা টিন সার্টিফিকেট হচ্ছে/টিআইএন বা ট্যাক্স আইডেন্টিফিকেশন নাম্বার, যা দিয়ে খুব সহযেই করদাতাকে শনাক্ত করা হয়।
বর্তমানে বিকাশ এজেন্ট হওয়ার নিয়মে এটি আবশ্যই প্রয়োজন পড়ে। বিকাশ এজেন্ট নিয়ে ব্যবসা করতে হলে টিআইএন সার্টিফিকেট লাগবে।
SO,বন্ধুরা টিন সার্টিফিকেট তৈরিতে আপনার খুব বেশি ঝামেলা হবে না।
আপনি নিজে অনলাইনে থেকে টিন সার্টিফিকেট তৈরি করতে পারেন অথবা নিকটস্থ কোনো শপে গিয়ে আপনার আইডি কার্ড দিয়ে টিন সার্টিফিকেট খুলে নিতে পারবেন।
নিজের মোবাইল নাম্বার দিয়ে টিআইএন ভেরিফাই করতে ভুলবেন না। কেননা একজন গ্রাহকের নামে একটি মাত্র তিন তৈরি করা হয়।
বিকাশ এজেন্ট সিম | bkash Agent Apps
বিকাশ ব্যবসা পরিচালনা করার জন্য একটি সিম প্রয়োজন পড়ে।
Bkash ব্যবসা পরিচালনা করতে হলে কি রকম সিম হতে হবে সম্পর্কেও জানা কিছুটা জরুরী বলে মনে করি আমরা।
Bkash Agent সিম নাম্বারটি নির্বাচন করবেন সহজ দেখে, শুধু আপনার জন্য নয় আপনার গ্রাহকের মনে রাখতে জেনো সহজ হয় এরকম নাম্বার নির্বাচন করুন।
বিকাশ Agent সিম নাম্বার নির্বাচন করার পূর্বে কনফার্ম হয়ে নিন ওই নাম্বারে যাতে কোনো ধরনের বিকাশ পার্সোনাল একাউন্ট খোলা না থাকে।
প্রয়োজনে আপনি একটি সহজ নাম্বারের নতুন সিম ক্রয় করে ব্যবহার করতে পারেন।
More Offer: গ্রামীনফোন ইন্টারনেট অফার
বিকাশ এজেন্ট হতে কত টাকা লাগে
বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট খোলার নিয়ম জানার পর অনেকের মনেই প্রশ্ন থাকতে পারে বিকাশ এজেন্ট হতে কত টাকা লাগে। বিকাশ এজেন্ট হতে কোন ধরনের টাকা প্রয়োজন হয়না।
For instance, আপনার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র থাকলে বিকাশ কোম্পানি আপনাকে ফ্রিতেই এজেন্ট সিম দিয়ে দিবে।
Bkash agent account open system
আশাকরি আপনারা বিকাশ এজেন্ট ব্যবসা ও বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে বুঝতে পেরেছেন।
আমরা জানি এজেন্ট ব্যবসা কিভাবে শুরু করবেন এর থেকে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে এজেন্ট ব্যবসা কমিশন কত টাকা।
এজেন্ট ব্যবসা পরিচালনার কিছু ট্রিকস অনেকেরই প্রয়োজন পড়ে।
Final Word,
আশাকরি পোষ্টটি আপনারা বুজতে পেরেছেন। আমরা পরবর্তী কোন পোস্টে আপনাদের বিকাশ এজেন্ট কমিশন লাভ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করবো।Join করুন Facebook Page
ধন্যবাদ……